Monday, June 24, 2013

আয় রোজগার নিয়ে খুবই চিন্তিত আছেন

আসসালামু আলাইকুম◄

►যারা নিজেদের আয় রোজগার নিয়ে খুবই চিন্তিত আছেন তারা নিচের আয়াতটি পড়ুন। আপনার চিন্তা অনেক কমে যাবে, ইনশাল্লাহ্‌◄

আল্লাহ্‌ তা’আলা ইরশাদ করেন,
“যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌ তা’আলা কে ভয় করে আল্লাহ্‌ তা’আলা তাঁর জন্য (সংকট থেকে বের হবার) একটা পথ তৈরি করে দেন,
এবং তিনি তাকে এমন উৎস থেকে রিজিক দেন যার সম্পর্কে তার কোন ধারণাই নেই। যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌ তা’আলার উপর ভরসা করে তার জন্য আল্লাহ্‌ তাআলাই যথেষ্ট। কেননা আল্লাহ্‌ তা’আলা নিজের কাজটি পূর্ণ করেই নেন, আল্লাহ্‌ তা’আলা প্রতিটি জিনিসের জন্যই একটি পরিমাপ ঠিক করে রেখেছেন।”
[সূরা আত্‌ তালাক্ব, আয়াত ২-৩]

বয়ফ্রেন্ড ও গার্লফ্রেন্ড।

- নামাযী বয়ফ্রেন্ড।
- হিজাবী গার্লফ্রেন্ড।
- দ্বীনদার স্বামী চাই! * শর্ত প্রযোজ্য
- দ্বীনদার স্ত্রী চাই! * শর্ত প্রযোজ্য
...
- টাখনুর নিচে প্যান্ট পরে আমার মধ্যে কোন অহংকার কাজ করেনা। তাই টাখনুর উপর প্যান্ট না পরলেও চলে।
- পর্দা করার দরকার নাই। মনের পর্দাই বড় পর্দা ।
- আমি মুভি দেখি বিনোদনের জন্য কিন্তু যখন মুভিতে উলঙ্গপনা মুহূর্ত আসে তখন আমি চ্যানেল চেঞ্জ করে ডিসকভারিতে জীব-জন্তু দেখি।
- হিন্দি সিরিয়াল দেখা যায় কারন এতে খারাপ কিছু দেখায়না , বরং সংসার সম্পর্কে অবিজ্ঞতা অর্জন করা যায়।

মুরগী ও ইলিশ মাছের জোল কে মিক্স করে আলু ভর্তা দিয়ে ভাত কপচাইলে যা হয় বর্তমানে আমরা ইসলাম কে একইভাবে কপচানোর চেষ্টা করছি। ইচ্ছামত কেটে-ছেঁটে নিজেদের মত করে পালন করে যাচ্ছি। ইসলাম আপনার পৈতৃক সম্পক্তি নয় যে, আপনি আল্লাহর দেয়া বিধানকে কাটছাঁট করে মনের মত করে পালন করবেন। হাশরের ময়দানে নিজ নিজ কর্মের জবাবদিহির কথা ভেবে মনের মধ্যে আল্লাহর প্রতি ভয় পুরোপুরি কাজ না করলে চুপ থাকুন, কিন্তু ইসলাম কে নিজের মত করে ব্যাখ্যা করার কোন অধিকার আপনার নাই এবং আল্লাহ তা বরদাশত করেবন না।

হজ্জের ওয়াজিব ও সুন্নাতসমূহঃ-

হজ্জের ওয়াজিবসমূহঃ-

১. আরাফাত থেকে ফেরার পথে মুযদালিফায় অবস্থান করা এবং সেখানে মাগরিব ও এশার নামায এক সাথে আদায় করা।
২. সাফা ও মারওয়ার মধ্যখানে সা’ঈ করা।
৩. ‘রামীয়ে জেমার’ বা জামরাহগুলোতে কংকর নিক্ষেপ করা।
৪. ক্বিরান ও তামাত্তু কারী হাজীদের ক্বোরবানী করা। এর অপর নাম দমে শোকরিয়া, দমে মাতাত্তু ও দমে ক্বিরান।
৫. মাথা মুন্ডানো কিংবা চুল ছাঁটানো।
৬. আ-ফাক্বী অর্থাৎ মীক্বাতের বাইরে থেকে আগত হাজীদের জন্য ‘তাওয়াফে বিদা’ (বিদায়ী তাওয়াফ) করা।
‘ওয়াজিবাত’ এর ব্যাপারে শরীয়তের হুকুম হচ্ছে ইচ্ছায় বা অনিচ্ছায় কোন ওয়াজিব বাদ পড়লে হজ্জ তো হবে; কিন্তু দম দিতে হবে, অবশ্যই কোন গ্রহণযোগ্য ওযর বশতঃ হজ্বের ওয়াজিব বাদ পড়ে থাকলে দম দিতে হবে না।

হজ্বের সুন্নাতসমূহঃ-

১. ক্বিরান ও ইফরাদকারী এবং আ-ফাক্বী হাজীদের জন্য তাওয়াফে ক্বুদূম করা ।
২. তাওয়াফে ক্বুদূমে রামাল করা । যদি এতে রামাল করা না হয়, তবে অন্ততঃ তাওয়াফে যিয়ারত বা তাওয়াফে বিদায়ে তা করে নেবে।
৩. তিনটি স্থানে অর্থাৎ ৭ জিলহজ্জ মক্কা মুকাররমায়, ৯ জিলহজ্জ মসজিদে নামরায় নামাযের পূর্বে ও ১১ জিলহজ্জ মিনায় ইমাম কর্তৃক খুতবা প্রদান করা ও হাজীদের তা শ্রবণ করা।
৪. ৮ জিলহজ্জ দিবাগত রাতে মিনায় অবস্থান করা।
৫. ৯ জিলহজ্জ সূর্য উদয়ের পরই আরাফাতের দিকে রওয়ানা হওয়া।
৬. ইমামের পরে আরফাতের ময়দান থেকে প্রত্যাবর্তন করা।
৭. আরাফাত থেকে পত্যাবর্তনের পর রাতে ফজর হওয়া পর্যন্ত মুযদালিফায় অবস্থান করা।
৮. আরাফাতে গোসল করা।
৯. মিনায় অবস্থানকালে সেখানে রাত্রিযাপন করা।

জান্নাতে প্রবেশের চাবী সমূহ

জান্নাতে প্রবেশের চাবী সমূহ 

সাইয়্যেদুল ইস্তেগফার পাঠ করাঃ

((اللَّهُمَّ أَنْتَ رَبِّي لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ خَلَقْتَنِي وَأَنَا عَبْدُكَ وَأَنَا عَلَى عَهْدِكَ وَوَعْدِكَ مَا اسْتَطَعْتُ أَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا صَنَعْتُ أَبُوءُ لَكَ بِنِعْمَتِكَ عَلَيَّ وَأَبُوءُ لَكَ بِذَنْبِي فَاغْفِرْ لِي فَإِنَّهُ لَا يَغْفِرُ الذُّنُوبَ إِلَّا أَنْتَ )

উচ্চারণ:“আল্লাহুম্মা আনতা রব্বী লা-ইলাহা ইল্লা আনতা খালাক্কতানী ওয়া আনা আ'বদুকা ওয়া আনা আ'লা আহ্‌দিকা ওয়া ও’য়াদিকা মাসতাত’তু আ'উযুবিকা মিন শার্‌রি মা ছা’নাতু আবূউলাকা বিনি'মাতিকা আ'লাইয়্যা ওয়া আবূউলাকা বিযানবী ফাগ্‌ফির্‌লী ফাইন্নাহু লা-ইয়াগফিরুয্‌যুনূবা ইল্লা আনতা”

রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেনঃ “যে কেউ ইয়াকিনের সাথে দিনের বেলা এই দুআ পাঠ করবে ঐ দিন সন্ধ্যা হওয়ার পূর্বে মৃত্যু বরণ করলে সে জান্নাতবাসী হবে এবং যে কেউ ইয়াকিনের সাথে রাত্রিতে পাঠ করবে ঐ রাত্রিতে মৃত্যুবরণ করলে সে জান্নাতবাসী হবে।” (বুখারী)

শাবান মাসে নফল রোযা রাখা সম্পর্কে বণির্ত সহীহ হাদীস সমূহ:

শাবান মাসে নফল রোযা রাখা সম্পর্কে বণির্ত সহীহ হাদীস সমূহ:

শাবান মাসে নফল রোযা রাখা সম্পর্কে অনেক সহীহ হাদীস বর্ণিত হয়েছে। নিন্মে এ সম্পর্কীত কয়েকটি হাদীস উল্লেখ করা হল:

ক) আয়েশা (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন: রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম যখন (নফল) রোযা রাখতে শুরু করতেন তখন আমরা বলতাম যে তিনি রোযা রাখা আর বাদ দিবেন না। আবার যখন রোযা বাদ দিতেন তখন আমরা বলতাম তিনি আর রোযা করবেন না। তবে তাঁকে রামাযান ছাড়া পরিপূর্ণভাবে অন্য কোন মাসে রোযা রাখতে দেখিনি এবং শাবান মাসের চেয়ে অন্য কোন মাসে এত বেশি রোযা রাখতে দেখিনি।”[1]

খ) নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম শাবান মাসের চেয়ে অধিক রোযা আর কোন মাসে রাখতেন না। তিনি (প্রায়) পুরো শাবান মাস রোযা রাখতেন। তিনি বলতেন: “তোমরা এমন আমল গ্রহণ কর যা তোমাদের সাধ্যের মধ্যে থাকে। কারণ, আল্লাহ তাআলা বিরক্ত হন না যতক্ষণ না তোমরা বিরক্ত হও। নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নিকট এমন নামাযই পছন্দনীয় যা নিয়মিতভাবে আদায় করা হয় যদিও তা সল্প হয়। তাঁর নিয়ম ছিল, যখন তিনি কোন নামায পড়তেন নিয়মিতভাবে তা পড়তেন।[2]

গ) উসামা বিন যায়দ (রা.) হতে বর্ণিত। তিনি বলেন, আমি রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কে জিজ্ঞেস করলাম, হে আল্লাহর রাসূল, আপনাকে শাবান মাসে যে পরিমান রোযা পালন করতে দেখি অন্য মাসে তা দেখি না। এর কারণ কী? তিনি বললেন: “রজব এবং রামাযানে মধ্যবর্তী এ মাসটি সম্পর্কে মানুষ উদাসিন থাকে। অথচ এটি এত গুরুত্বপূর্ণ মাস যে, এ মাসে আল্লাহ রাব্বুল আলামীনের দরবারে মানুষের আমল সমূহ উঠিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। আমি চাই রোযা অবস্থায় আমার আমল উঠানো হোক।”[3]

ঘ) আবু হুরায়রা (রা:) হতে বণির্ত। রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন: “শাবান মাস অধের্ক হয় গেলে তোমরা রোযা রাখিও না।” [4] এ হাদীসের অর্থ হল: যে ব্যক্তি শাবান মাসের প্রথম থেকে রোযা রাখে নি সে যেন অর্ধ শাবানের পর আর রোযা শুরু না করে করে। তবে যে ব্যক্তি শাবান মাসের শুরু থেকে রোযা রেখেছে, বা যার উপর গত বছরের রোযা কাজা আছে অথবা যার প্রতি সোম ও বৃহ:বার রোযা রাখা অভ্যাস সেও পনের তারিখের পর রাখতে পারে।

ঙ) কারো যদি রামাযানের রোযা ছুটে যায় তবে সে তা শাবান মাসে কাযা করে নিতে পারে। যেমন, আবু সালামা রা. হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আয়েশা (রা.) কে বলতে শুনেছি, আমার রামাযানের কিছু রোযা বাকি থাকত। সেগুলো আমি শাবান ছাড়া কাযা করতে পারতাম না।[5]অর্থাৎ আয়েশা (রা:) গত রমাযানের ছুটে যাওয়া ফরজ রোযাগুলো শাবান মাসে কাযা করতেন

কুরআনে বর্ণিত পঁচিশজন নবী হলেন :

কুরআনে বর্ণিত পঁচিশজন নবী হলেন :
→ ০১ : হযরত আদম আ:
→ ০২ : হযরত নূহ আ:
→ ০৩ : হযরত ইদরীস আ:
→ ০৪ : হযরত হূদ আ:
→ ০৫ : হযরত ছালেহ আ:
→ ০৬ : হযরত ইবরাহীম আ:
→ ০৭ : হযরত লূত আ:
→ ০৮ : হযরত ইসমাঈল আ:
→ ০৯ : হযরত ইসহাক আ:
→ ১০ : হযরত ইয়াকূব আ:
→ ১১ : হযরত ইউসুফ আ:
→ ১২ : হযরত আইয়ূব আ:
→ ১৩ : হযরত শু‘আয়েব আ:
→ ১৪ : হযরত মূসা আ:
→ ১৫ : হযরত হারূণ আ:
→ ১৬ : হযরত ইউনুস আ:
→ ১৭ : হযরত দাঊদ আ:
→ ১৮ : হযরত সুলায়মান আ:
→ ১৯ : হযরত ইলিয়াস আ:
→ ২০ : হযরত আল-ইয়াসা‘ আ:
→ ২১ : হযরত যুল-কিফ'ল আ:
→ ২২ : হযরত যাকারিয়া আ:
→ ২৩ : হযরত ইয়াহ্ইয়া আ:
→ ২৪ : হযরত ঈসা আ:
→ ২৫ : হযরত মুহাম্মাদ (সা: )

এই যে চাচা,

এই যে চাচা, 

কি ধরনের ছেলে আপনার??
দেখলাম ও মেয়েদের দেখলেই সিস দেয়। খারাপ চোখে মেয়েদের দিকে তাকিয়ে থাকে।
যখনি ওকে রাস্তায় দেখি তখনি দেখি মেয়েদের ইভটিজিং করতে।

আর আপনার মেয়ে ওত সাঙ্গাতিক। 
আপনার মেয়ের জন্য আমি রাস্তায় বেড় হতে পারি না!
তাকে আপনি কি এইসব ছোট কাপড় ই কিনে দেন??
নাকি আপনার লজ্জাবোধ হয় না!!

কেমন করে এমন ছেলে বানালেন।
যার জন্যে অনেক মেয়েরা আজ রাস্তায় বের হতে পারে নাহ।
আর
কেমন করে এরকম নির্লজ্জ মেয়েও তৈরী করলেন??
যে কিনা আরো দশটা ছেলেকে ভুল পথে ডাকছে!!